Sorry, according to the request of the copyright owner, this film is not available in your area.
আর্থিক প্রতারণায় জড়িত চার বাংলাদেশি সহ সাতজন গ্রেফতার, বিপুল পরিমাণ এটিএম কার্ড
Phản hồi
Báo xấu
0 Lượt xem Premium21 tiếng trước
বহরমপুর, ৭ নভেম্বর ২০২৫ | নিজস্ব প্রতিনিধি:
বহরমপুর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশের বড় সাফল্য। আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে চার বাংলাদেশি নাগরিকসহ মোট সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের বড়ঞা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ধৃতরা দীর্ঘদিন ধরে অনলাইন ব্যাংকিং ও ফিশিং চক্রের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করছিল। তল্লাশি চালিয়ে তাঁদের কাছ থেকে দুটি ল্যাপটপ, ১৩টি মোবাইল ফোন এবং ১২১টি এটিএম কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে।
এক তদন্তকারী আধিকারিক বলেন,
“ধৃতরা সংগঠিত ভাবে ডিজিটাল প্রতারণার সঙ্গে যুক্ত ছিল। প্রাথমিক তদন্তে আমরা অনুমান করছি, এদের পেছনে আরও বড় নেটওয়ার্ক কাজ করছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
ধৃতদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ, শুক্রবার, ধৃত সাতজনকে মুর্শিদাবাদ জেলা আদালতে তোলা হবে।
পুলিশের দাবি, এই চক্রের মূল মাথা ও আর্থিক লেনদেনের নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।
সূত্র: বহরমপুর জেলা পুলিশ, সাইবার ক্রাইম থানা
Không được đăng tải lại nội dung khi chưa có sự cho phép của nhà sáng tạo
বহরমপুর, ৭ নভেম্বর ২০২৫ | নিজস্ব প্রতিনিধি:
বহরমপুর সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশের বড় সাফল্য। আর্থিক প্রতারণার অভিযোগে চার বাংলাদেশি নাগরিকসহ মোট সাতজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বৃহস্পতিবার গভীর রাতে মুর্শিদাবাদের বড়ঞা এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ধৃতরা দীর্ঘদিন ধরে অনলাইন ব্যাংকিং ও ফিশিং চক্রের মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে প্রতারণা করছিল। তল্লাশি চালিয়ে তাঁদের কাছ থেকে দুটি ল্যাপটপ, ১৩টি মোবাইল ফোন এবং ১২১টি এটিএম কার্ড উদ্ধার করা হয়েছে।
এক তদন্তকারী আধিকারিক বলেন,
“ধৃতরা সংগঠিত ভাবে ডিজিটাল প্রতারণার সঙ্গে যুক্ত ছিল। প্রাথমিক তদন্তে আমরা অনুমান করছি, এদের পেছনে আরও বড় নেটওয়ার্ক কাজ করছে। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।”
ধৃতদের বিরুদ্ধে একাধিক ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে। আজ, শুক্রবার, ধৃত সাতজনকে মুর্শিদাবাদ জেলা আদালতে তোলা হবে।
পুলিশের দাবি, এই চক্রের মূল মাথা ও আর্থিক লেনদেনের নেটওয়ার্ক চিহ্নিত করতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।
সূত্র: বহরমপুর জেলা পুলিশ, সাইবার ক্রাইম থানা