সাবা তার মাকে সুস্থ করে তুলতে চায়। মায়ের হার্টে সমস্যা রয়েছে। ডাক্তার বলেছে দ্রুত অপারেশন করতে হবে। এছাড়াও তিনি প্যারালাইজড হয়ে আছেন দীর্ঘদিন। যাইহোক, নিজের মাকে বাঁচিয়ে রাখতে চায় সাবা। কিছুদিন আগে গোসল করাতে গেলে অজ্ঞান হয়ে যান তিনি। প্রথমে সাবা ভেবেছিল গোসল না করার জন্য অসুস্থতার ভান ধরেছে। কিন্তু পরে বোঝা যায় হার্ট এট্যাক হয়েছে।
সাবার বাবা একজন নিম্নমধ্যবিত্ত ব্যাক্তি। নিজের স্ত্রীর অপারেশনের জন্য তিন লক্ষ টাকা জোগাড় করা তার পক্ষে মোটেও সহজ নয়। তাই সাবা একটি অফিসে চাকরি নেয়। কাজের সুবাদে এক ব্যাক্তির সাথে সাবার ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়। তবে কিছুদিনের মধ্যে তাদের বন্ধুত্বে ফাটল দেখা দেয়।
মায়ের দেখভাল করতে গিয়ে সাবা প্রায়ই অফিসে দেরিতে আসে। একারণে বস রাগান্বিত হয়। কোনো উপায় না পেয়ে সাবা রাতে অতিরিক্ত কাজ করে দেওয়ার প্রস্তাব মেনে নেয়। নারী মানুষ হওয়ায় রাতে রাস্তায় চলাচল বেশ ভীতিকর হয়ে ওঠে। তারপরো জীবনযুদ্ধে এগিয়ে যায় সাবা। লক্ষ্য একটাই, যেভাবেই হোক মাকে বাঁচাতে হবে।
Repost is prohibited without the creator's permission.
সাবা তার মাকে সুস্থ করে তুলতে চায়। মায়ের হার্টে সমস্যা রয়েছে। ডাক্তার বলেছে দ্রুত অপারেশন করতে হবে। এছাড়াও তিনি প্যারালাইজড হয়ে আছেন দীর্ঘদিন। যাইহোক, নিজের মাকে বাঁচিয়ে রাখতে চায় সাবা। কিছুদিন আগে গোসল করাতে গেলে অজ্ঞান হয়ে যান তিনি। প্রথমে সাবা ভেবেছিল গোসল না করার জন্য অসুস্থতার ভান ধরেছে। কিন্তু পরে বোঝা যায় হার্ট এট্যাক হয়েছে।
সাবার বাবা একজন নিম্নমধ্যবিত্ত ব্যাক্তি। নিজের স্ত্রীর অপারেশনের জন্য তিন লক্ষ টাকা জোগাড় করা তার পক্ষে মোটেও সহজ নয়। তাই সাবা একটি অফিসে চাকরি নেয়। কাজের সুবাদে এক ব্যাক্তির সাথে সাবার ভালো বন্ধুত্ব তৈরি হয়। তবে কিছুদিনের মধ্যে তাদের বন্ধুত্বে ফাটল দেখা দেয়।
মায়ের দেখভাল করতে গিয়ে সাবা প্রায়ই অফিসে দেরিতে আসে। একারণে বস রাগান্বিত হয়। কোনো উপায় না পেয়ে সাবা রাতে অতিরিক্ত কাজ করে দেওয়ার প্রস্তাব মেনে নেয়। নারী মানুষ হওয়ায় রাতে রাস্তায় চলাচল বেশ ভীতিকর হয়ে ওঠে। তারপরো জীবনযুদ্ধে এগিয়ে যায় সাবা। লক্ষ্য একটাই, যেভাবেই হোক মাকে বাঁচাতে হবে।