মুভি শুরু হয় একটি ফুটবল ম্যাচ দিয়ে। বাংলাদেশ ও জাপানের মহিলা দলের মধ্যে খেলা হচ্ছে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তাদের খেলা টেলিভিশনের পর্দায় দেখছে। কিন্তু খেলোয়াড়রা অনেক খারাপ খেলছে।
জাপান মহিলা ফুটবল দলের কাছে বাংলাদেশ ৯ – ০ গোলে পরাজিত হয়। এরপর আরো তিনটি ম্যাচ খেলে। সবগুলো ম্যাচেই তারা পরাজিত হয়ে দেশে ফিরে আসে। এই দলের প্রতিটি খেলোয়ার গরীব ঘর থেকে উঠে এসেছে। তাদের মধ্যে যেই মেয়েটি অধিনায়ক, তার বাবা দীর্ঘদিন বিছানায় পড়ে আছে। অন্যদিকে তার মা গার্মেন্টসে কাজ করে কোনোমতে সংসার চালায়। তাই তার মা ফুটবল ছেড়ে গার্মেন্টসে কাজ শুরু করতে বলে।
এই দলের আরো একজন ভালো খেলোয়ারের নাম মালতি। তার দাদা-বউদি ফুটবল খেলা বন্ধ করে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে।
এই ঘটনার পর মেয়েরা ফুটবল দল থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন সময় একজন প্রবীন ফুটবল কোচ আসেন তাদের কাছে। তিনি মেয়েদের একটি গল্প শোনাতে শুরু করেন।
দুর্জয় এবং মুন্না নামের দুইজন ছেলের স্বনামধন্য ফুটবল খেলোয়ার হয়ে ওঠার পিছের গল্প। মূলত এখান থেকেই শুরু হয় সিনেমার মূল কাহিনী।
Dilarang memposting ulang tanpa izin dari Kreator.
মুভি শুরু হয় একটি ফুটবল ম্যাচ দিয়ে। বাংলাদেশ ও জাপানের মহিলা দলের মধ্যে খেলা হচ্ছে। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ তাদের খেলা টেলিভিশনের পর্দায় দেখছে। কিন্তু খেলোয়াড়রা অনেক খারাপ খেলছে।
জাপান মহিলা ফুটবল দলের কাছে বাংলাদেশ ৯ – ০ গোলে পরাজিত হয়। এরপর আরো তিনটি ম্যাচ খেলে। সবগুলো ম্যাচেই তারা পরাজিত হয়ে দেশে ফিরে আসে। এই দলের প্রতিটি খেলোয়ার গরীব ঘর থেকে উঠে এসেছে। তাদের মধ্যে যেই মেয়েটি অধিনায়ক, তার বাবা দীর্ঘদিন বিছানায় পড়ে আছে। অন্যদিকে তার মা গার্মেন্টসে কাজ করে কোনোমতে সংসার চালায়। তাই তার মা ফুটবল ছেড়ে গার্মেন্টসে কাজ শুরু করতে বলে।
এই দলের আরো একজন ভালো খেলোয়ারের নাম মালতি। তার দাদা-বউদি ফুটবল খেলা বন্ধ করে বিয়ে করতে বাধ্য করেছে।
এই ঘটনার পর মেয়েরা ফুটবল দল থেকে সরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। এমন সময় একজন প্রবীন ফুটবল কোচ আসেন তাদের কাছে। তিনি মেয়েদের একটি গল্প শোনাতে শুরু করেন।
দুর্জয় এবং মুন্না নামের দুইজন ছেলের স্বনামধন্য ফুটবল খেলোয়ার হয়ে ওঠার পিছের গল্প। মূলত এখান থেকেই শুরু হয় সিনেমার মূল কাহিনী।